হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার একজন প্রখ্যাত কনসালটেন্ট ডাঃ দবির উদ্দিন আহমেদ ২০২০ সালের মার্চ মাসে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের (এডব্লিউসিএইচ) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন, যা পূর্বে নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে স্নাতক হন এবং বিএসএমএমইউ-এর অধীনে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন (এনআইপিএসওএম) থেকে পাবলিক হেলথ অ্যান্ড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট [এমপিএইচ-এইচএম] বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং প্রথম স্থান অর্জন করেন। দেশে এবং বিদেশে স্বাস্থ্য এবং হাসপাতাল পরিচালনায় তার ৩০ বছরেরও বেশি পেশাদার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
ডঃ দবিরের পেশাগত জীবনে একটি উজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে এবং তিনি দেশের অনেক সুনামধন্য হাসপাতালে মর্যাদা ও সম্মানের সাথে তার অর্পিত কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালে ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর, ল্যাবএইড হাসপাতালে মেডিকেল ডিরেক্টর এবং বিআরবি হাসপাতালে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন। এডব্লিউসিএইচে যোগদানের আগে তিনি ইমপালস হাসপাতালের চিফ অপারেটিং অফিসার ছিলেন।
ডাঃ দবিরের স্বাস্থ্য খাতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন জাতীয়, আন্তর্জাতিক এবং বহুজাতিক সংস্থার সাথে কাজ করার বিশাল অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ইউএনডিপিতে ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্ট, সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের (এমওএইচ) অধীনে চিকিত্সক ও স্বাস্থ্য প্রশাসক এবং বিখ্যাত বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সানোফি-অ্যাভেন্টিস বাংলাদেশের অনকোলজির কান্ট্রি হেড হিসেবে কাজ করেছেন।
স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনায় তার দক্ষতার পাশাপাশি, তার ভাল নেতৃত্ব এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্কিং রয়েছে। তিনি একজন আশ্চর্যজনক সংগঠক এবং একজন মিডিয়া কর্মীও। দেশের স্বনামধন্য চিকিত্সক, উচ্চ-প্রোফাইল ব্যক্তিত্ব এবং সাংবাদিকদের সম্পৃক্ত বিভিন্ন একাডেমিক ও চিকিৎসা সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান আয়োজনে তার চমৎকার গুণ রয়েছে। উন্নত রোগীর যত্নের জন্য 'বাক্সের বাইরে' পরিষেবার লক্ষ্যে ক্লিনিকাল এবং ননক্লিনিকাল কর্মীদের জন্য উদ্ভাবনী প্রোগ্রাম শুরু করার ক্ষমতা তার রয়েছে।
ডঃ দবির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, সুইজারল্যান্ড, স্পেন, ডেনমার্ক, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন বিদেশী দেশে চিকিৎসা সম্মেলন, প্রশিক্ষণ এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার পেশাদার জ্ঞান ও দক্ষতাকে সমৃদ্ধ করেছেন। হাঙ্গেরি, চেক প্রজাতন্ত্র, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার এবং কেএসএ।
হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার একজন প্রখ্যাত কনসালটেন্ট ডাঃ দবির উদ্দিন আহমেদ ২০২০ সালের মার্চ মাসে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের (এডব্লিউসিএইচ) প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে যোগদান করেন, যা পূর্বে নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র হিসেবে পরিচিত ছিল। তিনি ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে স্নাতক হন এবং বিএসএমএমইউ-এর অধীনে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ প্রিভেন্টিভ অ্যান্ড সোশ্যাল মেডিসিন (এনআইপিএসওএম) থেকে পাবলিক হেলথ অ্যান্ড হসপিটাল ম্যানেজমেন্ট [এমপিএইচ-এইচএম] বিষয়ে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন এবং প্রথম স্থান অর্জন করেন। দেশে এবং বিদেশে স্বাস্থ্য এবং হাসপাতাল পরিচালনায় তার ৩০ বছরেরও বেশি পেশাদার অভিজ্ঞতা রয়েছে।
ডঃ দবিরের পেশাগত জীবনে একটি উজ্জ্বল ইতিহাস রয়েছে এবং তিনি দেশের অনেক সুনামধন্য হাসপাতালে মর্যাদা ও সম্মানের সাথে তার অর্পিত কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছেন। তিনি ইউনাইটেড হাসপাতালে ক্লিনিক্যাল ডিরেক্টর, ল্যাবএইড হাসপাতালে মেডিকেল ডিরেক্টর এবং বিআরবি হাসপাতালে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করেছেন। এডব্লিউসিএইচে যোগদানের আগে তিনি ইমপালস হাসপাতালের চিফ অপারেটিং অফিসার ছিলেন।
ডাঃ দবিরের স্বাস্থ্য খাতের বিভিন্ন ক্ষেত্রে যেমন জাতীয়, আন্তর্জাতিক এবং বহুজাতিক সংস্থার সাথে কাজ করার বিশাল অভিজ্ঞতা রয়েছে। তিনি ইউএনডিপিতে ম্যানেজমেন্ট কনসালটেন্ট, সৌদি আরবের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের (এমওএইচ) অধীনে চিকিত্সক ও স্বাস্থ্য প্রশাসক এবং বিখ্যাত বহুজাতিক ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানি সানোফি-অ্যাভেন্টিস বাংলাদেশের অনকোলজির কান্ট্রি হেড হিসেবে কাজ করেছেন।
স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনায় তার দক্ষতার পাশাপাশি, তার ভাল নেতৃত্ব এবং বিস্তৃত নেটওয়ার্কিং রয়েছে। তিনি একজন আশ্চর্যজনক সংগঠক এবং একজন মিডিয়া কর্মীও। দেশের স্বনামধন্য চিকিত্সক, উচ্চ-প্রোফাইল ব্যক্তিত্ব এবং সাংবাদিকদের সম্পৃক্ত বিভিন্ন একাডেমিক ও চিকিৎসা সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান আয়োজনে তার চমৎকার গুণ রয়েছে। উন্নত রোগীর যত্নের জন্য 'বাক্সের বাইরে' পরিষেবার লক্ষ্যে ক্লিনিকাল এবং ননক্লিনিকাল কর্মীদের জন্য উদ্ভাবনী প্রোগ্রাম শুরু করার ক্ষমতা তার রয়েছে।
ডঃ দবির মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, কানাডা, জার্মানি, ফ্রান্স, অস্ট্রিয়া, ইতালি, নেদারল্যান্ডস, সুইজারল্যান্ড, স্পেন, ডেনমার্ক, মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর সহ বিভিন্ন বিদেশী দেশে চিকিৎসা সম্মেলন, প্রশিক্ষণ এবং কর্মশালায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে তার পেশাদার জ্ঞান ও দক্ষতাকে সমৃদ্ধ করেছেন। হাঙ্গেরি, চেক প্রজাতন্ত্র, অস্ট্রেলিয়া, থাইল্যান্ড, ভারত, তুরস্ক, সংযুক্ত আরব আমিরাত, কাতার এবং কেএসএ।
মোঃ রফিকুল ইসলাম ফেব্রুয়ারী ২০১৮ সাল থেকে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের অপারেশনস ডিরেক্টর। তিনি AWCH এর প্রথম স্টাফ মেম্বার ছিলেন এবং এর সূচনা থেকেই এর উন্নয়ন ও সাফল্যে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ১লা জানুয়ারী ২০০২-এ প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসাবে যোগদান করেন এবং বছরের পর বছর ধরে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছানোর জন্য ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ধাপে আরোহণ করেন। তিনি ১৯৯১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম) থেকে পার্সোনেল ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা (পিজিডিপিএম) ধারণ করেন। এছাড়াও তিনি মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (MIU) থেকে এমবিএ অর্জন করেছেন যা তাকে একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দক্ষতা দিয়ে সজ্জিত করেছে।
বেসরকারী খাতে প্রবেশের আগে, জনাব ইসলাম ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে দীর্ঘ ৮ বছর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করেন। এই সময়ে তিনি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনে মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন করে বিভিন্ন ভূমিকা ও ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। তার সরকারি চাকরি ছাড়ার আগে, তিনি ইনস্টিটিউট অফ চাইল্ড অ্যান্ড মাদার হেলথ (ICMH) এর একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছিলেন, যেখানে তিনি মা ও শিশু স্বাস্থ্য পরিষেবা পরিচালনার ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন।
সেপ্টেম্বর ২০০০ থেকে ডিসেম্বর ২০০১ পর্যন্ত শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনালের মতো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজ করারও তার বৈচিত্র্যময় এবং চিত্তাকর্ষক অভিজ্ঞতা রয়েছে। ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সাল থেকে তিনি অপারেশনস ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, এমন একটি পদ যা তাকে আরও বৃহত্তর নেতৃত্ব অনুশীলন করার অনুমতি দিয়েছে। সংগঠন. এই ভূমিকায়, তিনি হাসপাতালের বৃদ্ধি, নীতি প্রণয়ন এবং কর্মীদের ব্যবস্থাপনা সহ হাসপাতালের অপারেশনগুলির সমস্ত দিক তদারকি করার জন্য দায়ী। সামগ্রিকভাবে, তার দীর্ঘ কর্মজীবন এবং স্বাস্থ্যসেবা শিল্পে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তাকে একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে নেতৃত্ব ও পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং জ্ঞান দিয়ে সজ্জিত করেছে।
মোঃ রফিকুল ইসলাম ফেব্রুয়ারী ২০১৮ সাল থেকে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের অপারেশনস ডিরেক্টর। তিনি AWCH এর প্রথম স্টাফ মেম্বার ছিলেন এবং এর সূচনা থেকেই এর উন্নয়ন ও সাফল্যে মুখ্য ভূমিকা পালন করেছেন। তিনি ১লা জানুয়ারী ২০০২-এ প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসাবে যোগদান করেন এবং বছরের পর বছর ধরে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছানোর জন্য ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ধাপে আরোহণ করেন। তিনি ১৯৯১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক হন এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অফ ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম) থেকে পার্সোনেল ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা (পিজিডিপিএম) ধারণ করেন। এছাড়াও তিনি মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (MIU) থেকে এমবিএ অর্জন করেছেন যা তাকে একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দক্ষতা দিয়ে সজ্জিত করেছে।
বেসরকারী খাতে প্রবেশের আগে, জনাব ইসলাম ১৯৯২ সালের ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে দীর্ঘ ৮ বছর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের অধীনে কাজ করেন। এই সময়ে তিনি স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাপনা ও প্রশাসনে মূল্যবান অভিজ্ঞতা অর্জন করে বিভিন্ন ভূমিকা ও ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হন। তার সরকারি চাকরি ছাড়ার আগে, তিনি ইনস্টিটিউট অফ চাইল্ড অ্যান্ড মাদার হেলথ (ICMH) এর একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছিলেন, যেখানে তিনি মা ও শিশু স্বাস্থ্য পরিষেবা পরিচালনার ব্যাপক অভিজ্ঞতা অর্জন করেছিলেন।
সেপ্টেম্বর ২০০০ থেকে ডিসেম্বর ২০০১ পর্যন্ত শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনালের মতো একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজ করারও তার বৈচিত্র্যময় এবং চিত্তাকর্ষক অভিজ্ঞতা রয়েছে। ফেব্রুয়ারি ২০১৮ সাল থেকে তিনি অপারেশনস ডিরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, এমন একটি পদ যা তাকে আরও বৃহত্তর নেতৃত্ব অনুশীলন করার অনুমতি দিয়েছে। সংগঠন. এই ভূমিকায়, তিনি হাসপাতালের বৃদ্ধি, নীতি প্রণয়ন এবং কর্মীদের ব্যবস্থাপনা সহ হাসপাতালের অপারেশনগুলির সমস্ত দিক তদারকি করার জন্য দায়ী। সামগ্রিকভাবে, তার দীর্ঘ কর্মজীবন এবং স্বাস্থ্যসেবা শিল্পে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তাকে একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে নেতৃত্ব ও পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং জ্ঞান দিয়ে সজ্জিত করেছে।
ব্রিঃ জেঃ (ডাঃ) মোঃ রফিকুল ইসলাম ১৬ মার্চ ২০২২-এ আশুলিয়া ও নারী শিশু হাসপাতালে পরিচালক, মেডিকেল সার্ভিসেস হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৮৮ সালে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে মেডিকেল কোরে যোগদান করেন। দীর্ঘ ৩১ বছর চাকুরী শেষে তিনি ঢাকা সিএমএইচ-এর পরিচালক, মেডিকেল সার্ভিসেস হিসেবে ২০২১ সালে অবসর নেন। তার দীর্ঘ চাকুরী জীবনে তিনি সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন ফিল্ড হাসপাতাল এবং কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান যেমন আর্মি মেডিকেল কোর সেন্টার এন্ড স্কুল এবং আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউট-এ চাকুরী করেন। তার গৌরবময় কর্মজীবনে তিনি সামরিক বাহিনীর পরিকল্পনা, প্রশিক্ষণ এবং প্রশাসনের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ২০০২ সালে এপিডেমিয়োলজিতে এমপিএইচ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইিউপি) থেকে হেলথকেয়ার এবং হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টে এমফিল ডিগ্রি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) থেকে এমএমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বিইউপি এবং বিএসএমএমইউ এর একজন পরীক্ষক। আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটের তিনি এডজাংক্ট প্রশিক্ষক। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে যুদ্ধ বিধ্বস্ত কুয়েত পুনর্গঠনে অংশ গ্রহন করেন এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্য হিসেবে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে নিয়োজিত ছিলেন।
আরো দেখুন
ব্রিঃ জেঃ (ডাঃ) মোঃ রফিকুল ইসলাম ১৬ মার্চ ২০২২-এ আশুলিয়া ও নারী শিশু হাসপাতালে পরিচালক, মেডিকেল সার্ভিসেস হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৮৮ সালে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে মেডিকেল কোরে যোগদান করেন। দীর্ঘ ৩১ বছর চাকুরী শেষে তিনি ঢাকা সিএমএইচ-এর পরিচালক, মেডিকেল সার্ভিসেস হিসেবে ২০২১ সালে অবসর নেন। তার দীর্ঘ চাকুরী জীবনে তিনি সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন ফিল্ড হাসপাতাল এবং কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান যেমন আর্মি মেডিকেল কোর সেন্টার এন্ড স্কুল এবং আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউট-এ চাকুরী করেন। তার গৌরবময় কর্মজীবনে তিনি সামরিক বাহিনীর পরিকল্পনা, প্রশিক্ষণ এবং প্রশাসনের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ২০০২ সালে এপিডেমিয়োলজিতে এমপিএইচ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইিউপি) থেকে হেলথকেয়ার এবং হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টে এমফিল ডিগ্রি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) থেকে এমএমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বিইউপি এবং বিএসএমএমইউ এর একজন পরীক্ষক। আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটের তিনি এডজাংক্ট প্রশিক্ষক। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে যুদ্ধ বিধ্বস্ত কুয়েত পুনর্গঠনে অংশ গ্রহন করেন এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্য হিসেবে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে নিয়োজিত ছিলেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া খাতুন একজন দক্ষ শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ । তিনি ডিসেম্বর ২০১৪ সাল হতে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক ্ও বিভাগীয় প্রধান এবং একাডেমিক ডাইরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৮০ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রী লাভ করেন এবং ১৯৮৮ সালে শিশু রোগ বিষয়ে এফ সি পি এস ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গ হতে নিওনেটলজি বিষয়ে ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন, যা তাকে নিওনেটলজি বিষয়ে কাজ করার জন্য সমৃদ্ধ করেছে। ক্লিনিক্যাল ডিগ্রীর পাশাপাশি অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া ২০০০ সালে ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েল্স, অষ্ট্রেলিয়া হতে মেডিকেল শিক্ষার উপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রী মাস্টার অব হেল্থ পারসনেস এডুকেশন (এমএইচপিএড) অর্জন করেন।
অধ্যাপক সুফিয়া ১৯৮১ সালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি লাভ করেন এবং ধাপে ধাপে ২০০৪ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি পান। তার দীর্ঘ কর্মময় জীবনে তিনি দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল এবং মেডিকেল কলেজে সুনামের সাথে চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। অধ্যাপক সুফিয়া শিশুদের স্বাস্থ্যসহ সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত প্রাণ এবং এজন্য তিনি এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ব্রেষ্ট ফিডিং ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি বাংলাদেশ নিওনেটাল ফোরামের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বশীল ছিলেন। তিনি বি সি পি এস এর নির্বাহী কমিটির সাইন্টিফিক সেক্রেটারী। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক এসোসিয়েশনের একটি সাব কমিটির চেয়ারপারসন। তিনি এসোসিয়েশন অব মেডিকেল এডুকেশন এর নির্বাহী কমিটির সদস্য।
অধ্যাপক সুফিয়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন বেবি ফ্রেন্ডলি হাসপাতাল ইনিসিয়েটিভ, ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেনট অব চাইল্ডহুড ইলনেস, সিএমই এবং ওজিএসবি তে প্রশিক্ষক হিসেবে নিজের লব্ধ জ্ঞান বিতরন করেন। তিনি বি সি পি এস এর ফ্যাকাল্টি ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এবং রিসার্চ মেথডলোজি বিষয়ের একজন অন্যতম প্রশিক্ষক। তিনি দেশে এবং বিদেশে অসংখ্য সেমিনারে অংশগ্রহন করেছেন এবং অধ্যাপক সুফিয়ার জাতীয় ও আন্তজার্তিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে। অধ্যাপক সুফিয়া আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের শারিরীক ও মানসিক প্রতিবন্ধী সেন্টার প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া খাতুন একজন দক্ষ শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ । তিনি ডিসেম্বর ২০১৪ সাল হতে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক ্ও বিভাগীয় প্রধান এবং একাডেমিক ডাইরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৮০ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রী লাভ করেন এবং ১৯৮৮ সালে শিশু রোগ বিষয়ে এফ সি পি এস ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গ হতে নিওনেটলজি বিষয়ে ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন, যা তাকে নিওনেটলজি বিষয়ে কাজ করার জন্য সমৃদ্ধ করেছে। ক্লিনিক্যাল ডিগ্রীর পাশাপাশি অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া ২০০০ সালে ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েল্স, অষ্ট্রেলিয়া হতে মেডিকেল শিক্ষার উপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রী মাস্টার অব হেল্থ পারসনেস এডুকেশন (এমএইচপিএড) অর্জন করেন।
অধ্যাপক সুফিয়া ১৯৮১ সালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি লাভ করেন এবং ধাপে ধাপে ২০০৪ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি পান। তার দীর্ঘ কর্মময় জীবনে তিনি দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল এবং মেডিকেল কলেজে সুনামের সাথে চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। অধ্যাপক সুফিয়া শিশুদের স্বাস্থ্যসহ সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত প্রাণ এবং এজন্য তিনি এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ব্রেষ্ট ফিডিং ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি বাংলাদেশ নিওনেটাল ফোরামের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বশীল ছিলেন। তিনি বি সি পি এস এর নির্বাহী কমিটির সাইন্টিফিক সেক্রেটারী। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক এসোসিয়েশনের একটি সাব কমিটির চেয়ারপারসন। তিনি এসোসিয়েশন অব মেডিকেল এডুকেশন এর নির্বাহী কমিটির সদস্য।
অধ্যাপক সুফিয়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন বেবি ফ্রেন্ডলি হাসপাতাল ইনিসিয়েটিভ, ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেনট অব চাইল্ডহুড ইলনেস, সিএমই এবং ওজিএসবি তে প্রশিক্ষক হিসেবে নিজের লব্ধ জ্ঞান বিতরন করেন। তিনি বি সি পি এস এর ফ্যাকাল্টি ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এবং রিসার্চ মেথডলোজি বিষয়ের একজন অন্যতম প্রশিক্ষক। তিনি দেশে এবং বিদেশে অসংখ্য সেমিনারে অংশগ্রহন করেছেন এবং অধ্যাপক সুফিয়ার জাতীয় ও আন্তজার্তিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে। অধ্যাপক সুফিয়া আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের শারিরীক ও মানসিক প্রতিবন্ধী সেন্টার প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার একজন সফল শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ যিনি শিশুরোগ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯১ সালে রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সাজর্নস গ্লাসগো হতে ডিপ্লোমা ইন চাইল্ড হেল্থ ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর তিনি ১৯৯৩ সালে একই কলেজ হতে এম আর সি পি ডিগ্রী অর্জন করেন। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদবী তে যেমন পেডিয়াট্রিক রেজিস্ট্রার এডেনব্রুক হাসপাতাল, কেমব্রিজ ইউ কে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং আই সি এম এইচ এর সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার দেশী এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য আর্টিকেল প্রকাশ করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার/কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করেছেন এবং অসংখ্য লেখা উপস্থাপন করেছেন। তার শিশুরোগ বিষয়ের পান্ডিত্য তার সহর্মীদের নিকট অনেক সমাদৃত। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ রুগীমুখী চিকিৎসায় বিশ্বাসী এবং উচুমানের সেবা নিশ্চিতে নিরলস ভাবে কাজ করে যান। শিশু বিকাশ, এডোলেসেন্ট হেল্থ এবং শিশু স্বার্থ রক্ষায় তিনি আগ্রহ নিয়ে কাজ করেন। শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ে তিনি গুরুত্ব সহকারে কাজ করেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার একজন সফল শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ যিনি শিশুরোগ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯১ সালে রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সাজর্নস গ্লাসগো হতে ডিপ্লোমা ইন চাইল্ড হেল্থ ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর তিনি ১৯৯৩ সালে একই কলেজ হতে এম আর সি পি ডিগ্রী অর্জন করেন। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদবী তে যেমন পেডিয়াট্রিক রেজিস্ট্রার এডেনব্রুক হাসপাতাল, কেমব্রিজ ইউ কে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং আই সি এম এইচ এর সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার দেশী এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য আর্টিকেল প্রকাশ করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার/কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করেছেন এবং অসংখ্য লেখা উপস্থাপন করেছেন। তার শিশুরোগ বিষয়ের পান্ডিত্য তার সহর্মীদের নিকট অনেক সমাদৃত। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ রুগীমুখী চিকিৎসায় বিশ্বাসী এবং উচুমানের সেবা নিশ্চিতে নিরলস ভাবে কাজ করে যান। শিশু বিকাশ, এডোলেসেন্ট হেল্থ এবং শিশু স্বার্থ রক্ষায় তিনি আগ্রহ নিয়ে কাজ করেন। শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ে তিনি গুরুত্ব সহকারে কাজ করেন।
জনাব মোঃ মুক্তার আল আইসিএবি-র (দি ইনস্টিটিউিট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ বাংলাদেশ) এর একজন ফেলো মেম্বার। তিনি ১২ বছরের অধিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন একাউন্টিং পেশাজীবি। তিনি জানুয়ারী ২০১৮ তে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে (তৎকালীন নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্র) যোগদান করেন। তৎপূর্বে তিনি বাংলাদেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ টা্ওয়ার কোম্পানী ইউটকো বাংলাদেশ কোম্পানী লিমিটেড এ ম্যানেজার, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর পূর্বে তিনি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড এর অর্থ বিভাগের একাধিক পদে কাজ করেছেন।
জনাব মুক্তার আলম ২০১০ সালে রহমান হক, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (কেপিএমজি ইন বাংলাদেশ) - এ পেশাদার চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সির যাত্রা শুরু করেন যেখানে তিনি নিরীক্ষাসেবা এবং বিজনেস ভালুয়েশন, ইনফরমেশন সিস্টেমস অডিট, ফরেনসিক অডিট ইত্যাদি পরামর্শসেবা সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।
জনাব মুক্তার আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ হতে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন।
জনাব মোঃ মুক্তার আল আইসিএবি-র (দি ইনস্টিটিউিট অফ চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস অফ বাংলাদেশ) এর একজন ফেলো মেম্বার। তিনি ১২ বছরের অধিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন একাউন্টিং পেশাজীবি। তিনি জানুয়ারী ২০১৮ তে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে (তৎকালীন নারী ও শিশু স্বাস্থ্যকেন্দ্র) যোগদান করেন। তৎপূর্বে তিনি বাংলাদেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ টা্ওয়ার কোম্পানী ইউটকো বাংলাদেশ কোম্পানী লিমিটেড এ ম্যানেজার, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর পূর্বে তিনি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড এর অর্থ বিভাগের একাধিক পদে কাজ করেছেন।
জনাব মুক্তার আলম ২০১০ সালে রহমান হক, চার্টার্ড অ্যাকাউন্ট্যান্টস (কেপিএমজি ইন বাংলাদেশ) - এ পেশাদার চার্টার্ড অ্যাকাউন্টেন্সির যাত্রা শুরু করেন যেখানে তিনি নিরীক্ষাসেবা এবং বিজনেস ভালুয়েশন, ইনফরমেশন সিস্টেমস অডিট, ফরেনসিক অডিট ইত্যাদি পরামর্শসেবা সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।
জনাব মুক্তার আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ হতে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন।