আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল একটি সম্পূর্ণ অলাভজনক ও জনহিতকর প্রতিষ্ঠান। অত্র এলাকার অবহেলিত জনগোষ্ঠীর চিকিৎসা সেবার প্রয়োজনীয়তা উপলব্ধি করে ২০০২ সালে কয়েকজন বিশিষ্ট উদ্যোক্তা ও পেশাজীবি স্বল্প খরচে নারী ও শিশুদের বিশেষায়িত সেবা দেয়ার স্বপ্ন দেখেন এবং একটি চিকিৎসা কেন্দ্র স্থাপনে উদ্যোগী হন। এর ধারাবাহিকতায় ২০০৪ সালে বহিঃবিভাগ রোগীর সেবার মাধ্যমে ‘‘নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র” নামে অত্র হাসপাতালের যাত্রা শুরু হয়। সময়ের পরিক্রমায় এর কলেবর বৃদ্ধি পায় এবং সেবার পরিধি বিস্তৃত হয়ে অত্র এলাকায় জনগণের চাহিদা মিটাতে এটি একটি পূর্ণাঙ্গ হাসপাতালে রূপ নেয়। অত্র প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্যে ও সেবা কার্যক্রমের পরিধি সঠিকভাবে প্রতিফলন করতে ২০২২ সালে প্রতিষ্ঠানটিকে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল নামে নামকরণ করা হয়।
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের উদ্দেশ্য হল নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উপর গুরুত্ব দিয়ে তাদের সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহয়তা করা।
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের উদ্দেশ্য হল নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উপর গুরুত্ব দিয়ে তাদের সার্বিক স্বাস্থ্য উন্নয়নে সহয়তা করা। রাজধানী ঢাকার কেন্দ্র হতে ৩০ কি. মি. উত্তর-পশ্চিমে এবং হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে ১৮ কি. মি. দুরে ৩.৬৭ একর জমির উপর অত্র হাসপাতালটি প্রতিষ্ঠিত। এটি রুগী, দর্শনার্থী ও চিকিৎসা সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি বর্গের জন্য পর্যাপ্ত সুবিধা সম্বলিত ২৫০,০০০ বর্গফুট ফ্লোর স্পেসের একটি সুদৃশ্য আধুনিক ইমারত। হাসপাতালের পারিপার্শ্বিক পরিবেশ শান্ত, সবুজ এবং নির্মল যা রুগী ও রোগীর আত্নীয়দের আনন্দ ও শান্তি দিয়ে থাকে।
স্থানীয় জনসাধারণ বিশেষভাবে সুবিধাবঞ্চিত নারী ও শিশুদের অল্প খরচে আন্তরিকতার সাথে উন্নত সেবা প্রদান করা।
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে কর্মরত সকল চিকিৎসক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিম্মলিখিত মূল্যবোধ ধারণে বদ্ধপরিকরঃ
বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মত নিম্ন আয়ের দেশসমূহে অধিক মাত্রায় মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহারের কথা মাথায় রেখে কয়েকজন মহৎ উদ্দ্যোক্তা এবং চিকিৎসক ২০০২ সালে একটি অলাভজনক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ঈডঈঐ) নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের উদ্যোগ নেন। গত ২০ বছরে মাতৃ মৃত্যুর হার যা ২০০২ সালে প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মে ৪০১ জন ছিল, তা ২০২১ সালে প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মে ৮৭ তে নেমে এসেছে। একইভাবে ৫ বছরের নীচে শিশু মৃত্যু হার যা ২০০১ সালে প্রতি ১০০০ জীবিত জন্মে ৮১ জন ছিল, ধারনা করা হচ্ছে তা ২০২১ এ প্রতি ১০০০ জীবিত জন্মে ২২ এ এসে দাড়িয়েছে।
আমাদের লক্ষ্য হল স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেবার মাধ্যমে নারী ও শিশুদের সার্বিক স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন সাধন। সমাজের সুবিধা বঞ্চিতদের সাথে নিয়ে তাদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির সমস্যা সমাধান করতে আমাদের প্রতিষ্ঠান বদ্ধপরিকর।
আমাদের প্রায় শতাধিক চিকিৎসক প্রতিদিন গড়ে ৫০০-৯০০ জন রোগীকে বহিঃবিভাগে সেবা দেন, যাদের মধ্যে বেশীর ভাগই গার্মেন্টস কর্মী। ক্লিনিক্যাল সার্ভিস দেয়ার পাশাপাশি ঈডঈঐ স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নতিকল্পে স্বোচ্চার। এ হাসপাতালের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হল শিশুদের জন্মের পরপরই মায়ের দুধ খাওয়ানো নিশ্চিত করা। আমরা মনে করি এটা করলে শিশু মূত্যু এবং অসংক্রামক ব্যাধি, যা বর্তমানে বাংলাদেশে মহামারী আকার ধারন করছে তা কমানো যাবে।
এখানকার সেবার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল যে, এখানে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী যারা সেবার মুল্য পরিশোধ করতে অপারগ তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। প্রায় দুই দশকের সময়কালে এ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা কাউকে সেবামুল্য দিতে না পারার কারনে ফেরত দেয়া হয়নি। এ অলাভজনক প্রতিষ্ঠানটি যা ২০২২ সালে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল (অডঈঐ) নামে নামকরণ করা হয়। এ হাসপাতাল কম খরচে উঁচু মানের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আমরা রোগী বাড়ানোর জন্য কোন মার্কেটিং করি না, চিকিৎসা সেবা পেয়ে সন্তুষ্ট রোগীরাই আমাদের পক্ষে মার্কেটিং করেন এবং রোগী নিয়ে আসেন।
উচ্চ ডিগ্রীধারী ও স্বনামধন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে সাথে এ হাসপাতালে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থান করা হয়েছে। কিন্তু সযত্নে একে বানিজ্যিকরণ করা হতে দূরে রাখা হয়েছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরন হল যে আমরা অনাবশ্যক সিজারিয়ান ডেলিভারী পরিহার করতে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছি। এ কার্যক্রমে আমরা আমাদের সাথে ঢাকা, টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জের আরও ০৬ (ছয়)টি স্বনামধন্য হাসপাতালকে আমাদের দলভুক্ত করেছি। আমরা দেশের মাতৃ-দুগ্ধ পান করানোর আন্দোলনের অন্যতম অংশীদার এবং বাংলাদেশ ব্রেষ্টফিডিং ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর দুই জন ডিরেক্টর আমাদের হাসপাতালের প্রতিনিধি।
অডঈঐ এর মানব সেবা কেন্দ্রিক কার্যক্রমের মূল চালিকাশক্তি হল সে সব মহৎ ব্যক্তিবর্গের সদিচ্ছা যারা নিজেদের অর্থ, পেশাগত/ প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা দিয়ে এ কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে অনুপ্রেরনা যুগিয়েছেন।
মহান আল্লাহ সুবহানাহুতায়ালা আগামী দিন গুলিতে আমাদের সৎকর্ম কবুল করুন এবং এর মাধ্যমে পরকালীন জীবনে সফলতা দান করুন।
জাতীয় অধ্যাপক এম কিউ-কে তালুকদার
৯ই মার্চ, ২০২৩ ইং
বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশের মত নিম্ন আয়ের দেশসমূহে অধিক মাত্রায় মাতৃ ও শিশু মৃত্যুহারের কথা মাথায় রেখে কয়েকজন মহৎ উদ্দ্যোক্তা এবং চিকিৎসক ২০০২ সালে একটি অলাভজনক স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠান হিসেবে নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র (ঈডঈঐ) নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপনের উদ্যোগ নেন। গত ২০ বছরে মাতৃ মৃত্যুর হার যা ২০০২ সালে প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মে ৪০১ জন ছিল, তা ২০২১ সালে প্রতি ১০০,০০০ জীবিত জন্মে ৮৭ তে নেমে এসেছে। একইভাবে ৫ বছরের নীচে শিশু মৃত্যু হার যা ২০০১ সালে প্রতি ১০০০ জীবিত জন্মে ৮১ জন ছিল, ধারনা করা হচ্ছে তা ২০২১ এ প্রতি ১০০০ জীবিত জন্মে ২২ এ এসে দাড়িয়েছে।
আমাদের লক্ষ্য হল স্বাস্থ্য ও পুষ্টি সেবার মাধ্যমে নারী ও শিশুদের সার্বিক স্বাস্থ্য সেবার উন্নয়ন সাধন। সমাজের সুবিধা বঞ্চিতদের সাথে নিয়ে তাদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির সমস্যা সমাধান করতে আমাদের প্রতিষ্ঠান বদ্ধপরিকর।
আমাদের প্রায় শতাধিক চিকিৎসক প্রতিদিন গড়ে ৫০০-৯০০ জন রোগীকে বহিঃবিভাগে সেবা দেন, যাদের মধ্যে বেশীর ভাগই গার্মেন্টস কর্মী। ক্লিনিক্যাল সার্ভিস দেয়ার পাশাপাশি ঈডঈঐ স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নতিকল্পে স্বোচ্চার। এ হাসপাতালের অন্যতম প্রধান লক্ষ্য হল শিশুদের জন্মের পরপরই মায়ের দুধ খাওয়ানো নিশ্চিত করা। আমরা মনে করি এটা করলে শিশু মূত্যু এবং অসংক্রামক ব্যাধি, যা বর্তমানে বাংলাদেশে মহামারী আকার ধারন করছে তা কমানো যাবে।
এখানকার সেবার আর একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হল যে, এখানে চিকিৎসা সেবা নিতে আসা রোগী যারা সেবার মুল্য পরিশোধ করতে অপারগ তাদের বিশেষ ব্যবস্থায় চিকিৎসা সেবা দেয়া হয়। প্রায় দুই দশকের সময়কালে এ হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা কাউকে সেবামুল্য দিতে না পারার কারনে ফেরত দেয়া হয়নি। এ অলাভজনক প্রতিষ্ঠানটি যা ২০২২ সালে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল (অডঈঐ) নামে নামকরণ করা হয়। এ হাসপাতাল কম খরচে উঁচু মানের সেবা দিয়ে যাচ্ছে। আমরা রোগী বাড়ানোর জন্য কোন মার্কেটিং করি না, চিকিৎসা সেবা পেয়ে সন্তুষ্ট রোগীরাই আমাদের পক্ষে মার্কেটিং করেন এবং রোগী নিয়ে আসেন।
উচ্চ ডিগ্রীধারী ও স্বনামধন্য অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে সাথে এ হাসপাতালে আধুনিক যন্ত্রপাতি স্থান করা হয়েছে। কিন্তু সযত্নে একে বানিজ্যিকরণ করা হতে দূরে রাখা হয়েছে। এর প্রকৃষ্ট উদাহরন হল যে আমরা অনাবশ্যক সিজারিয়ান ডেলিভারী পরিহার করতে নিরলসভাবে পরিশ্রম করে যাচ্ছি। এ কার্যক্রমে আমরা আমাদের সাথে ঢাকা, টাঙ্গাইল ও কিশোরগঞ্জের আরও ০৬ (ছয়)টি স্বনামধন্য হাসপাতালকে আমাদের দলভুক্ত করেছি। আমরা দেশের মাতৃ-দুগ্ধ পান করানোর আন্দোলনের অন্যতম অংশীদার এবং বাংলাদেশ ব্রেষ্টফিডিং ফাউন্ডেশনের বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর দুই জন ডিরেক্টর আমাদের হাসপাতালের প্রতিনিধি।
অডঈঐ এর মানব সেবা কেন্দ্রিক কার্যক্রমের মূল চালিকাশক্তি হল সে সব মহৎ ব্যক্তিবর্গের সদিচ্ছা যারা নিজেদের অর্থ, পেশাগত/ প্রযুক্তিগত জ্ঞান এবং প্রয়োজনীয় ব্যবস্থাপনার নির্দেশনা দিয়ে এ কার্যক্রমকে এগিয়ে নিতে অনুপ্রেরনা যুগিয়েছেন।
মহান আল্লাহ সুবহানাহুতায়ালা আগামী দিন গুলিতে আমাদের সৎকর্ম কবুল করুন এবং এর মাধ্যমে পরকালীন জীবনে সফলতা দান করুন।
জাতীয় অধ্যাপক এম কিউ-কে তালুকদার
৯ই মার্চ, ২০২৩ ইং
বিগত ২০০২ সালে থেকেই শান্তা হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব খন্দকার মনির উদ্দিনের অন্তরে লালিত একটা ইচ্ছা ও স্বপ্ন ছিল আশুলিয়ার জামগড়াতে দরিদ্র রোগীদের জন্য বিশেষ করে গার্মেন্টস ইন্ডাষ্ট্রিতে কর্মরত নারী ও শিশুদের জন্য অত্যন্ত কম খরচে একটি উন্নতমানের চিকিৎসা কেন্দ্র গড়ে তোলা।
পরবর্তীতে জনাব মনির দেশের স্বনামধন্য শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম. কিউ. কে তালুকদার সহ অন্যান্য সমমনা কয়েকজন জনহিতৈষীদের সাথে আলাপের পর তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে ‘নারী ও শিশু স্বাস্থ্য’ কেন্দ্র নামে একটি সেবা মূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন। প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড অব ট্রাষ্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বপালন করছেন জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এমকিউ-কে তালুকদার।
এটি একটি সম্পূর্ণ অলাভজনক ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান যার আর্থিক উপার্জন অথবা যে কোন প্রকার দান কেবল প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়নের কাজেই ব্যয় করা হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে আধুনিক যন্ত্রপাতিসহ উন্নত মানের চিকিৎসা প্রদান, চিকিৎসার জন্য আরো নতুন নতুন বিভাগ চালু করা হয়েছে। সম্প্রতি কেন্দ্রটির নাম পরিবর্তন করে ‘আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল’ নামকরণ করা হয়েছে।
৮ তলা বিশিষ্ট ৩০০ শয্যার দৃষ্টিনন্দন এ হাসপাতালটিতে আছে ১২ শয্যার আই সি ইউ, ৩০ শয্যার এন আই সি ইউ, ৪ শয্যার পি আই সি ইউ, ৮ শয্যার এইচ ডি ইউ ও ১৬ শয্যার ইমার্জেন্সি বিভাগ। ইনফেকশন কন্ট্রোল করার জন্য আমরা চালু করেছি অত্যাধুনিক সি এস এস ডি-র পাশাপাশি আধুনিক লন্ড্রি লিলেন সার্ভিস।
হাসপাতালটির বর্হিবিভাগ ফুলবাগান ও গাছগাছালি দ্বারা চমৎকার ভাবে সজ্জিত এবং ভিতর দিকে শিশুদের জন্য রয়েছে মনোমুদ্ধকর প্লে গ্রাউন্ড।
অডঈঐ প্রধান উদ্দেশ্য
১। অত্যন্ত কম খরচে উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদান
২। চিকিৎসার সাথে জড়িত সকল জনবলের প্রশিক্ষণ
৩। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি উন্নয়নে গবেষণা
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে অব্স-গাইনী ও শিশু বিভাগের ডাক্তারদের কর্মকালীন প্রশিক্ষণ বাংলাদেশের কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সার্জন (বিসিপিএস) কর্তৃক স্বীকৃত।
হাসপাতালটি ২০২২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় এবং ২০২৪ সালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় হতে অব্স-গাইনী ও শিশু স্বাস্থ্য বিভাগে পোষ্ট গ্রাজুয়েট শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার জন্য ‘ইনস্টিটিউট অব উইমেন এন্ড চাইল্ড হেল্থ’ হিসাবে অনুমোদন পেয়েছে। পোষ্ট গ্রাজুয়েট ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম চলছে।
দরিদ্র নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্য সেবায় নিবেদিত এই অলাভজনক হাসপাতালটিতে রোগীর চাপ দিন দিন বেড়ে চলেছে। তদুপরি আধুনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে উন্নত সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠানটির খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এ লক্ষ্যে আপনাদের আন্তরিক সহযোগীতা ও সমর্থনকে আমরা স্বাগত জানাই। আমি অডঈঐ এর বোর্ড অব ষ্ট্রাষ্টিজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই আমাকে দরিদ্র জনগণের স্বাস্থ্য সেবায় এ রকম একটি অলাভজনক হাসপাতালের সি ই ও হিসেবে কাজ করতে সুযোগ দেবার জন্য।
আমরা বিশ্বাস করি মান সম্মত সেবা, সততা, আন্তরিকতা ও দক্ষ জনবল। আমরা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখছি এবং ধারাবাহিক ভাবে উন্নতির চেষ্টা করছি। আমরা হৃদয় দিয়ে সহানুভুতির সাথে প্রতিটি রোগীকে সেবা প্রদান করি। যতো দরিদ্রই হোক না কেন এমন কি চিকিৎসার খরচ একেবারেই বহন করতে না পারলেও আমাদের এখানে এসে কেউ চিকিৎসা বঞ্চিত হন না ।
আপনাদের পরিবারের কেউ চিকিৎসা নিতে এখানে এলে বুঝতে পারবেন আপনার রোগী একটি মান সম্পন্ন হাসপাতালে দক্ষ চিকিৎসকবৃন্দের চিকিৎসা ও আন্তরিকতায় সুস্থতা ফিরে পাবেন। আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল আপনাদের পাশে থেকে পরম মমতায় আপনাদের সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সুতরাং আপনি অথবা আপনার ভালোবাসার আপনজনের চিকিৎসা সেবার দায়িত্ব আমদের উপর নির্ভরতায় ছেড়ে দিতে পারেন। আপনাদের সহযোগীতা ও সমর্থন আমাদের কাজের সফলতায় অবদান রাখছে।
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল এ দেশের নারী ও শিশুদের আধুনিক চিকিৎসায় সব সময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অসুস্থ রোগীর মুখে হাসি ফোটানোই আমাদের মূল লক্ষ্য ও প্রধান কাজ।
বিগত ২০০২ সালে থেকেই শান্তা হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব খন্দকার মনির উদ্দিনের অন্তরে লালিত একটা ইচ্ছা ও স্বপ্ন ছিল আশুলিয়ার জামগড়াতে দরিদ্র রোগীদের জন্য বিশেষ করে গার্মেন্টস ইন্ডাষ্ট্রিতে কর্মরত নারী ও শিশুদের জন্য অত্যন্ত কম খরচে একটি উন্নতমানের চিকিৎসা কেন্দ্র গড়ে তোলা।
পরবর্তীতে জনাব মনির দেশের স্বনামধন্য শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম. কিউ. কে তালুকদার সহ অন্যান্য সমমনা কয়েকজন জনহিতৈষীদের সাথে আলাপের পর তাদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ২০০৪ সালের অক্টোবর মাসে ‘নারী ও শিশু স্বাস্থ্য’ কেন্দ্র নামে একটি সেবা মূলক প্রতিষ্ঠান গড়ে তুলেন। প্রতিষ্ঠানটির বোর্ড অব ট্রাষ্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হিসেবে দায়িত্বপালন করছেন জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এমকিউ-কে তালুকদার।
এটি একটি সম্পূর্ণ অলাভজনক ও সেবামূলক প্রতিষ্ঠান যার আর্থিক উপার্জন অথবা যে কোন প্রকার দান কেবল প্রতিষ্ঠানটির উন্নয়নের কাজেই ব্যয় করা হয়। প্রতিষ্ঠানটিতে বর্তমানে আধুনিক যন্ত্রপাতিসহ উন্নত মানের চিকিৎসা প্রদান, চিকিৎসার জন্য আরো নতুন নতুন বিভাগ চালু করা হয়েছে। সম্প্রতি কেন্দ্রটির নাম পরিবর্তন করে ‘আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল’ নামকরণ করা হয়েছে।
৮ তলা বিশিষ্ট ৩০০ শয্যার দৃষ্টিনন্দন এ হাসপাতালটিতে আছে ১২ শয্যার আই সি ইউ, ৩০ শয্যার এন আই সি ইউ, ৪ শয্যার পি আই সি ইউ, ৮ শয্যার এইচ ডি ইউ ও ১৬ শয্যার ইমার্জেন্সি বিভাগ। ইনফেকশন কন্ট্রোল করার জন্য আমরা চালু করেছি অত্যাধুনিক সি এস এস ডি-র পাশাপাশি আধুনিক লন্ড্রি লিলেন সার্ভিস।
হাসপাতালটির বর্হিবিভাগ ফুলবাগান ও গাছগাছালি দ্বারা চমৎকার ভাবে সজ্জিত এবং ভিতর দিকে শিশুদের জন্য রয়েছে মনোমুদ্ধকর প্লে গ্রাউন্ড।
অডঈঐ প্রধান উদ্দেশ্য
১। অত্যন্ত কম খরচে উন্নত চিকিৎসা সেবা প্রদান
২। চিকিৎসার সাথে জড়িত সকল জনবলের প্রশিক্ষণ
৩। স্বাস্থ্য ও পুষ্টি উন্নয়নে গবেষণা
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে অব্স-গাইনী ও শিশু বিভাগের ডাক্তারদের কর্মকালীন প্রশিক্ষণ বাংলাদেশের কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সার্জন (বিসিপিএস) কর্তৃক স্বীকৃত।
হাসপাতালটি ২০২২ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব বিশ্ববিদ্যালয় এবং ২০২৪ সালে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় হতে অব্স-গাইনী ও শিশু স্বাস্থ্য বিভাগে পোষ্ট গ্রাজুয়েট শিক্ষা কার্যক্রম চালু করার জন্য ‘ইনস্টিটিউট অব উইমেন এন্ড চাইল্ড হেল্থ’ হিসাবে অনুমোদন পেয়েছে। পোষ্ট গ্রাজুয়েট ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়মিত শিক্ষা কার্যক্রম চলছে।
দরিদ্র নারী ও শিশুদের স্বাস্থ্য সেবায় নিবেদিত এই অলাভজনক হাসপাতালটিতে রোগীর চাপ দিন দিন বেড়ে চলেছে। তদুপরি আধুনিক যন্ত্রপাতির মাধ্যমে উন্নত সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে প্রতিষ্ঠানটির খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এ লক্ষ্যে আপনাদের আন্তরিক সহযোগীতা ও সমর্থনকে আমরা স্বাগত জানাই। আমি অডঈঐ এর বোর্ড অব ষ্ট্রাষ্টিজের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাই আমাকে দরিদ্র জনগণের স্বাস্থ্য সেবায় এ রকম একটি অলাভজনক হাসপাতালের সি ই ও হিসেবে কাজ করতে সুযোগ দেবার জন্য।
আমরা বিশ্বাস করি মান সম্মত সেবা, সততা, আন্তরিকতা ও দক্ষ জনবল। আমরা প্রতিনিয়ত নতুন কিছু শিখছি এবং ধারাবাহিক ভাবে উন্নতির চেষ্টা করছি। আমরা হৃদয় দিয়ে সহানুভুতির সাথে প্রতিটি রোগীকে সেবা প্রদান করি। যতো দরিদ্রই হোক না কেন এমন কি চিকিৎসার খরচ একেবারেই বহন করতে না পারলেও আমাদের এখানে এসে কেউ চিকিৎসা বঞ্চিত হন না ।
আপনাদের পরিবারের কেউ চিকিৎসা নিতে এখানে এলে বুঝতে পারবেন আপনার রোগী একটি মান সম্পন্ন হাসপাতালে দক্ষ চিকিৎসকবৃন্দের চিকিৎসা ও আন্তরিকতায় সুস্থতা ফিরে পাবেন। আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল আপনাদের পাশে থেকে পরম মমতায় আপনাদের সেবা দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
সুতরাং আপনি অথবা আপনার ভালোবাসার আপনজনের চিকিৎসা সেবার দায়িত্ব আমদের উপর নির্ভরতায় ছেড়ে দিতে পারেন। আপনাদের সহযোগীতা ও সমর্থন আমাদের কাজের সফলতায় অবদান রাখছে।
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল এ দেশের নারী ও শিশুদের আধুনিক চিকিৎসায় সব সময় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। অসুস্থ রোগীর মুখে হাসি ফোটানোই আমাদের মূল লক্ষ্য ও প্রধান কাজ।
বিগত ২০০২ সালে থেকেই শান্তা হোল্ডিংসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জনাব খন্দকার মনির উদ্দিনের অন্তরে লালিত একটা ইচ্ছা ও স্বপ্ন ছিল আশুলিয়ার জামগড়াতে দরিদ্র রোগীদের জন্য বিশেষ করে গার্মেন্টস ইন্ডাষ্ট্রিতে কর্মরত নারী ও শিশুদের জন্য অত্যন্ত কম খরচে একটি উন্নতমানের চিকিৎসা কেন্দ্র গড়ে তোলা। নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র [CWCH] on October 2004 which is run by a ‘Board of Trustee’ chaired by Prof. Talukder. The CWCH is totally a philanthropic and non-profit organization and any revenues generated from this institution or any donations are being used only for the development of the Centre. Considering the establishment of new departments, expanded medical support and modern treatment facilities the centre has been recently renamed and officially registered as Ashulia Women and Children Hospital [AWCH]. However, it’s our pleasure to inform that recently we have shifted to 8 storied, 25,000 sq feet most modern new building having capacity of 250 indoor beds plus 12 ICU, 10 NICU, 4 PICU, 6 HDU and 16 Emergency beds. We have also established a standard CSSD and Laundry Linen service system. In the new building the wards and cabins [AC and non-AC] are quite spacious and we have added new facilities for giving comfort to our patients including easy nurse-calling system. AWCH is surrounded by a beautiful garden outside and a health safety playground for children inside.