ব্যবস্থাপনা টিম

প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা

ডাঃ দবির উদ্দিন আহমেদ

বিশিষ্ট জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ডাঃ দবির উদ্দিন আহমেদ গত ১৬ই মার্চ ২০২০ সালে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে (প্রাক্তন নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র) প্রধান নির্বাহী কমকর্তা (সিইও) হিসাবে যোগদান করেন। তিনি মেধাবী কোঠায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ থেকে ১৯৮৩ সালে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তিতে বঙ্গবন্ধু মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন নিপসম থেকে জনস্বাস্থ্য ও হাসপাতাল ব্যবস্থাপনায় প্রথম স্থান অধিকার করে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। দেশে বিদেশে চিকিৎসা সেবা, হাসপাতাল ব্যবস্থাপনা ও বিপননে তাঁর রয়েছে সুদীর্ঘ ৩৫ বছরের অভিজ্ঞতা।

ডাঃ দবির আহমেদ তাঁর পেশাগত জীবনে অত্যন্ত সুনাম, সম্মান ও দক্ষতার সাথে দেশের শীর্ষ স্থানীয় বেসরকারী হাসপাতাল গুলোতে উচ্চ পদে দায়িত্ব পালন করেছেন। তিনি কর্ম জীবনে ডিরেক্টর ক্লিনিক্যাল অপারেশন্স হিসেবে ইউনাইটেড হাসপাতালে, মেডিক্যাল ডিরেক্টর হিসেবে ল্যাব এইড হাসপাতালে, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে বিআরবি হাসপাতালে ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে ইমপালস হাসপাতালের সেবামান উন্নয়নে যথেষ্ঠ অবদান রাখেন।

এছাড়াও তিনি বহুজাতিক ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন স্বাস্থ্য সংস্থায় বিবিধ গুরুত্বপূর্ণ পদে কাজ করে তাঁর বর্নাঢ্য পেশা জীবনকে সমৃদ্ধ করেছেন। তিনি সৌদি সরকারের স্বাস্থ্য মন্ত্রনালয়ের অধীনে চিকিৎসক হিসেবে ও স্বাস্থ্য প্রশাসনে পরিচালক হিসাবে সফলতার সাথে কাজ করেন। ইতিপূর্বে তিনি ইউএনডিপি-র স্বাস্থ্য প্রকল্পে ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞ হিসেবে ও ফ্রান্সের বহুজাতিক কোম্পানী সানোফি এ্যাভেন্টিস বাংলাদেশের অনকোলজি বিভাগের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী ডাঃ দবির আহমেদ স্বাস্থ্য সেবা ব্যবস্থাপকের পাশাপাশি তিনি একজন দক্ষ নেতা, সংগঠক, উপস্থাপক ও সাংস্কৃতি মনোষ্ক মিডিয়া ব্যক্তিত্ব। দেশের বিশিষ্ট চিকিৎসকবৃন্দ, দেশের প্রথম সারির হাসপাতাল সমূহের উদ্ধর্তন কর্মকর্তা ও বিভিন্ন মিডিয়া ব্যক্তিত্বদের সাথে তাঁর রয়েছে ঘনিষ্ট সম্পর্ক।

ডাঃ দবির আহমেদ তাঁর পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি ও দেশে আধুনিক হাসপাতাল ব্যবস্থাপনার মান উন্নয়নের লক্ষ্যে বৃটেন, আমেরিকা, কানাডা, জার্মানী, স্পেন, ফ্রান্স, ইতালি, অট্রিয়া, অস্ট্রোলিয়া, ডেনমার্ক, সুইজারল্যান্ড, হাঙ্গেরী, মালয়েশিয়া, তুরস্ক, সিংগাপুর ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে বিভিন্ন সেমিনারে ও প্রশিক্ষণে অংশ গ্রহণ করেন।

আরো দেখুন
ডিরেক্টর অপারেশন্স

জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম

জনাব মোঃ রফিকুল ইসলাম ১লা ফেব্রুয়ারী ২০১৮ সাল থেকে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের ডিরেক্টর অপারেশনস হিসেবে কর্মরত আছেন। তিনি অত্র প্রতিষ্ঠানের প্রথম স্টাফ মেম্বার এবং প্রতিষ্ঠানের সুচনা থেকেই উন্নয়ন ও সাফল্যে মূখ্য ভুমিকা পালন করে আসছেন। তিনি ১লা জানুয়ারী ২০০২ সালে প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে অত্র প্রতিষ্ঠানে যোগদান করেন এবং বছরের পর বছর ধরে বর্তমান অবস্থানে পৌঁছাতে ব্যবস্থাপনার বিভিন্ন ধাপে আরোহন করেন। তিনি ১৯৯১ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ডিগ্রী লাভ করেন এবং বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ম্যানেজমেন্ট (বিআইএম) থেকে পার্সোনেল ম্যানেজমেন্টে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা (পিজিডিপিএম) করেন। তিনি মানারাত ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (এমআইইউ) থেকে এমবিএ সম্পন্ন করেন, যা তাকে একটি স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে পরিচালনা করার জন্য প্রয়োজনীয় জ্ঞান এবং দক্ষতায় সমৃদ্ধ করেছে।

বেসরকারী খাতে প্রবেশের আগে জনাব ইসলাম ফেব্রুয়ারী ১৯৯২ সাল থেকে কর্ম জীবন শুরু করে দীর্ঘ ৮ বছর স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রনালয়ের অধীন কাজ করেন। সরকারী চাকুরী থেকে অব্যাহতি নেয়ার আগে তিনি ইনস্টিটিউট অব চাইল্ড এন্ড মাদার হেলথ (ওঈগঐ) এর প্রশাসনিক কর্মকর্তা ছিলেন, যেখানে তিনি মা ও শিশু স্বাস্থ্য পরিসেবা পরিচালনা বিষয়ক অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।

জনাব ইসলাম ১লা সেপ্টেম্বর ২০০০ সাল থেকে ডিসেম্বর ২০০১ সাল পর্যন্ত শারজাহ চ্যারিটি ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি আন্তর্জাতিক সংস্থায় কাজ করেন। ফেব্রুয়ারী ২০১৮ সাল থেকে তিনি ডিরেক্টর অপারেশন্স হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন, এমন একটি পদ যা তাকে আরও বৃহত্তর নেতৃত্ব অনুশীলন করার সুযোগ করে দিয়েছে। তিনি হাসপাতালের সার্বিক উন্নয়ন, নীতি প্রণয়ন এবং কর্মীদের ব্যবস্থাপনাসহ হাসপাতালের সমস্ত অপারেশসন তত্ত্বাবধানে নিয়োজিত। সামগ্রিকভাবে তার দীর্ঘ কর্মজীবন এবং স্বাস্থ্যসবো খাতে বিভিন্ন অভিজ্ঞতা তাকে একটি স্বাস্থ্যসেবা প্রতিষ্ঠানকে কার্যকরভাবে নেতৃত্ব ও পরিচালনার জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং জ্ঞানে সমৃদ্ধ করেছে।

আরো দেখুন
পরিচালক মেডিকেল সার্ভিসেস

ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (ডাঃ) মোঃ রফিকুল ইসলাম (অব:)

ব্রিঃ জেঃ (ডাঃ) মোঃ রফিকুল ইসলাম ১৬ মার্চ ২০২২-এ আশুলিয়া ও নারী শিশু হাসপাতালে পরিচালক, মেডিকেল সার্ভিসেস হিসেবে যোগদান করেন। তিনি ১৯৮৮ সালে স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ থেকে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯০ সালে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতে মেডিকেল কোরে যোগদান করেন। দীর্ঘ ৩১ বছর চাকুরী শেষে তিনি ঢাকা সিএমএইচ-এর পরিচালক, মেডিকেল সার্ভিসেস হিসেবে ২০২১ সালে অবসর নেন। তার দীর্ঘ চাকুরী জীবনে তিনি সেনাবাহিনীতে বিভিন্ন ফিল্ড হাসপাতাল এবং কম্বাইন্ড মিলিটারি হাসপাতালে কর্মরত ছিলেন। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর বিভিন্ন প্রশিক্ষণ প্রতিষ্ঠান যেমন আর্মি মেডিকেল কোর সেন্টার এন্ড স্কুল এবং আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউট-এ চাকুরী করেন। তার গৌরবময় কর্মজীবনে তিনি সামরিক বাহিনীর পরিকল্পনা, প্রশিক্ষণ এবং প্রশাসনের বিভিন্ন সিদ্ধান্ত গ্রহণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। তিনি ২০০২ সালে এপিডেমিয়োলজিতে এমপিএইচ ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস (বিইিউপি) থেকে হেলথকেয়ার এবং হাসপাতাল ম্যানেজমেন্টে এমফিল ডিগ্রি এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (বিএসএমএমইউ) থেকে এমএমএড ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি বিইউপি এবং বিএসএমএমইউ এর একজন পরীক্ষক। আর্মড ফোর্সেস মেডিকেল ইনস্টিটিউটের তিনি এডজাংক্ট প্রশিক্ষক। তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সদস্য হিসেবে যুদ্ধ বিধ্বস্ত কুয়েত পুনর্গঠনে অংশ গ্রহন করেন এবং জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীর সদস্য হিসেবে ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোতে নিয়োজিত ছিলেন।

আরো দেখুন
পরিচালক, একাডেমিক

অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া খাতুন

অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া খাতুন একজন দক্ষ শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ । তিনি ডিসেম্বর ২০১৪ সাল হতে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের শিশুরোগ বিভাগের অধ্যাপক ্ও বিভাগীয় প্রধান এবং একাডেমিক ডাইরেক্টর হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি ১৯৮০ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রী লাভ করেন এবং ১৯৮৮ সালে শিশু রোগ বিষয়ে এফ সি পি এস ডিগ্রী অর্জন করেন। পরবর্তীতে তিনি ইউনিভার্সিটি অব এডিনবার্গ হতে নিওনেটলজি বিষয়ে ফেলোশিপ সম্পন্ন করেন, যা তাকে নিওনেটলজি বিষয়ে কাজ করার জন্য সমৃদ্ধ করেছে।

ক্লিনিক্যাল ডিগ্রীর পাশাপাশি অধ্যাপক (ডাঃ) সুফিয়া ২০০০ সালে ইউনিভার্সিটি অব নিউ সাউথ ওয়েল্স, অষ্ট্রেলিয়া হতে মেডিকেল শিক্ষার উপর স্নাতকোত্তর ডিগ্রী মাস্টার অব হেল্থ পারসনেস এডুকেশন (এমএইচপিএড) অর্জন করেন।

অধ্যাপক সুফিয়া ১৯৮১ সালে মেডিকেল অফিসার হিসেবে তার কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৯৩ সালে তিনি সহকারী অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি লাভ করেন এবং ধাপে ধাপে ২০০৪ সালে অধ্যাপক হিসেবে পদন্নোতি পান। তার দীর্ঘ কর্মময় জীবনে তিনি দেশের বিভিন্ন হাসপাতাল এবং মেডিকেল কলেজে সুনামের সাথে চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ছিলেন। অধ্যাপক সুফিয়া শিশুদের স্বাস্থ্যসহ সার্বিক উন্নয়নে নিবেদিত প্রাণ এবং এজন্য তিনি এ সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সাথে সক্রিয়ভাবে সংযুক্ত। বর্তমানে তিনি বাংলাদেশ ব্রেষ্ট ফিডিং ফাউন্ডেশনের ভাইস চেয়ারম্যান। তিনি বাংলাদেশ নিওনেটাল ফোরামের প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্বশীল ছিলেন। তিনি বি সি পি এস এর নির্বাহী কমিটির সাইন্টিফিক সেক্রেটারী। এছাড়াও তিনি বাংলাদেশ পেডিয়াট্রিক এসোসিয়েশনের একটি সাব কমিটির চেয়ারপারসন। তিনি এসোসিয়েশন অব মেডিকেল এডুকেশন এর নির্বাহী কমিটির সদস্য।

অধ্যাপক সুফিয়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান যেমন বেবি ফ্রেন্ডলি হাসপাতাল ইনিসিয়েটিভ, ইন্টিগ্রেটেড ম্যানেজমেনট অব চাইল্ডহুড ইলনেস, সিএমই এবং ওজিএসবি তে প্রশিক্ষক হিসেবে নিজের লব্ধ জ্ঞান বিতরন করেন। তিনি বি সি পি এস এর ফ্যাকাল্টি ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম এবং রিসার্চ মেথডলোজি বিষয়ের একজন অন্যতম প্রশিক্ষক। তিনি দেশে এবং বিদেশে অসংখ্য সেমিনারে অংশগ্রহন করেছেন এবং অধ্যাপক সুফিয়ার জাতীয় ও আন্তজার্তিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য লেখা প্রকাশিত হয়েছে। অধ্যাপক সুফিয়া আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের শারিরীক ও মানসিক প্রতিবন্ধী সেন্টার প্রতিষ্ঠায় অগ্রনী ভূমিকা পালন করেন।

আরো দেখুন
পরিচালক, গবেষণা

অধ্যাপক ডাঃ খুরশিদ তালুকদার

অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার একজন সফল শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ যিনি শিশুরোগ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯১ সালে রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সাজর্নস গ্লাসগো হতে ডিপ্লোমা ইন চাইল্ড হেল্থ ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর তিনি ১৯৯৩ সালে একই কলেজ হতে এম আর সি পি ডিগ্রী অর্জন করেন। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদবী তে যেমন পেডিয়াট্রিক রেজিস্ট্রার এডেনব্রুক হাসপাতাল, কেমব্রিজ ইউ কে, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং আই সি এম এইচ এর সহকারী অধ্যাপক ছিলেন।

অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার দেশী এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য আর্টিকেল প্রকাশ করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার/কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করেছেন এবং অসংখ্য লেখা উপস্থাপন করেছেন। তার শিশুরোগ বিষয়ের পান্ডিত্য তার সহর্মীদের নিকট অনেক সমাদৃত। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ রুগীমুখী চিকিৎসায় বিশ্বাসী এবং উচুমানের সেবা নিশ্চিতে নিরলস ভাবে কাজ করে যান। শিশু বিকাশ, এডোলেসেন্ট হেল্থ এবং শিশু স্বার্থ রক্ষায় তিনি আগ্রহ নিয়ে কাজ করেন। শিশু স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিষয়ে তিনি গুরুত্ব সহকারে কাজ করেন।

আরো দেখুন
পরিচালক, একাউন্টস এন্ড ফাইনান্স

মোঃ মুক্তার আলম, এফসিএ

জনাব মোঃ মুক্তার আলম আইসিএবি-র (দি ইনস্টিটিউট অফ চার্টার্ড অ্যাকান্ট্যান্টস অফ বাংলাদেশ) একজন ফেলো মেম্বার। তিনি ১২ বছরের অধিক অভিজ্ঞতাসম্পন্ন একজন একাউন্টিং পেশাজীবি। তিনি জানুয়ারি ২০১৮-তে আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে (তৎকালীন নারী ও শিশু স্বাস্থ্য কেন্দ্র) যোগদান করেন। তৎপূর্বে তিনি বাংলাদেশের প্রথম ও সর্ববৃহৎ টাওয়ার কোম্পানি ইডটকো বাংলাদেশ কোম্পানি লিমিটেড-এ ম্যানেজার, রেভিনিউ ম্যানেজমেন্ট হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এর পূর্বে তিনি ম্যারিকো বাংলাদেশ লিমিটেড এর অর্থ বিভাগের একাধিক পদে কাজ করেছেন।

জনাব মুক্তার আলম ২০১০ সালে রহমান রহমান হক, চার্টার্ড অ্যাকান্ট্যান্টস (কেপিএমজি ইন বাংলাদেশ)-এ পেশাদার চার্টার্ড একাউন্টেন্সির যাত্রা শুরু করেন যেখানে তিনি নিরীক্ষাসেবা এবং বিজনেস ভালুয়েশন, ইনফরমেশন সিস্টেমস অডিট, ফরেনসিক অডিট ইত্যাদি পরামর্শসেবা সম্পর্কিত অভিজ্ঞতা অর্জন করেন।

জনাব মুক্তার আলম ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং এন্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস বিভাগ হতে বিবিএ ও এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন।

আরো দেখুন
bn_BDBN