ট্রাস্টি বোর্ড

চেয়ারম্যান

জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম কিউ-কে তালুকদার

আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের চেয়ারম্যান দেশ বরেণ্য শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম কিউ-কে তালুকদার। তিনি শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান এবং এর পক্ষে কাজ করার জন্য এবং শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করার পক্ষে কার্যক্রমের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তার অবিচল প্রচেষ্টা বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নয়নে অনেক অবদান রেখেছে। তিনি ‘বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মাতুয়াইল, ঢাকা-এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। এ প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। তিনি বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিশেষ করে শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান সংক্রান্ত সরকারী নীতিমালা প্রণয়ণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। অধ্যাপক তালুকদার বাংলাদেশ ব্রেষ্ট-ফিডিং ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান কাজ হল মায়েদের বিভিন্ন প্রকার পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে তাদের শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান করানো এবং মাতৃদুগ্ধ পান করানোর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়ক পরিবেশ গড়তে অবদান রাখা।

অধ্যাপক তালুকদার জাতীয় পর্যায়ে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির পরামর্শ কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে যুক্ত। ২০১৩ সালে মাতৃ-দুগ্ধ বিকল্প কোড কার্যকরী করতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।

আরো দেখুন
ভাইস-চেয়ারম্যান

জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন

জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন একজন দুরদৃষ্টি সস্পন্ন সফল ব্যবসায়ী। জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন সেন্টার ফর ওমেন এন্ড চাইল্ড হেল্থ এর অন্যতম প্রধান সদস্য। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং বিভাগ হতে অনার্সসহ স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়ন শেষে ১৯৮৫ সালে তিনি ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তী বছর গুলোতে তিনি তার মেধা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা যেমনঃ রেডিমেড গার্মেন্টস, রিয়াল এস্টেট, ক্যামিকেলস, ব্যবসায়িক যন্ত্রপাতি এবং মেশিন সরবরাহ, ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদিতে প্রভূত উন্নতি সাধন করেন। জনাব মনির তার সৎ এবং পরিচ্ছন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য দেশে একজন সম্মানিত ব্যবসায়ী হিসেবে সুপরিচিত। তিনি তার কাজে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব এবং নিপুনতার ছাপ রাখছেন। তার দুরদর্শিতা ও সঠিক দিক নির্দেশনার জন্য শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড দেশে আবাসন শিল্পে একটি অনন্য উচ্চতায় আরোহন করেছে এবং একটি অনুকরণীয় নাম। জনাব মনির দেশের বেসরকারি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অনন্য দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী এস টি এস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এস টি এস গ্রুপ দেশে আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন এভার কেয়ার (পূর্বের এপ্যোলো হাসপাতাল), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা এবং ডিপিএস এস টি এস স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। এছাড়া তিনি ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড এর স্পন্সর ডাইরেক্টর এবং শান্তা সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। জনাব মনির তার সামাজিক দায়বদ্ধতায় অত্যন্ত সচেতন এবং এ দায়কদ্ধতার জন্যই তিনি সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠি বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য একটি জনহিতকর ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল গড়ে তুলেন। এ হাসপাতালটি আশুলিয়া এলাকায় অল্প খরচে উচুঁ মানের চিকিৎসা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। জনাব খন্দকার মনির বিভিন্ন সামাজিক গ্রুপ যেমন ঢাকা ক্লাব লিমিটেড, গুলশান ক্লাব লিমিটেড, উত্তরা ক্লাব লিমিটেড এবং কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের সদস্য। তিনি একজন ভ্রমণ পিপাসু ব্যক্তি এবং তিনি পৃথিবীর বিভন্ন প্রান্ত ভ্রমণ করেছেন।

আরো দেখুন
সদস্য

জনাব খন্দকার জামিল উদ্দিন

জনাব খন্দকার জামিল উদ্দিন একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও হকি ফেডারেশনের সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত।

আরো দেখুন
সদস্য

জনাব সাইফ খন্দকার

জনাব সাইফ খন্দকার সি ডব্লিউ সি এইচ এর বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর সদস্য। তিনি একজন সম্ভাবনাময় প্রতিশ্রুতিশীল উদ্যেক্তা। তিনি টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিবিএ ডিগ্রী এবং মর্যাদপূর্ণ রথমেন স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। জনাব সাইফ একজন সার্টিফায়েড প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট প্রফেশনাল। তিনি শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর পরিচালক। তার নেতৃত্বে শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড স্ট্র্যাটেজিক মার্কেটিং, ব্রান্ডিং এবং পরিচালন দক্ষতায় এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি তার কার্যক্ষেত্রে সমসাময়িক প্রযুক্তি ও বেষ্ট প্র্যাকটিস এর সন্নিবেশ ঘটিয়ে কাজ করেন। তার দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তার জন্য শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড নিজেকে গুন, মান ও ডিজাইনে তার প্রতিযোগীদের থেকে অনন্য অবস্থানে নিয়ে গেছে। তিনি শান্তা এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর চেয়ারম্যান।

আরো দেখুন
সদস্য সচিব এবং ট্রেজারার

জনাব মোঃ মুজিবুর রহমান

জনাব মোঃ মুজিবুর রহমান সি ডব্লিউ সি এইচ এর বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর সদস্য সচিব এবং ট্রেজারার। জনাব মুজিব দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ দেশী এবং বহুজাতিক সনামধন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে কাজ করছেন। তিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত। শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্রথম থেকে তিনি এর কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত এবং বর্তমানে তিনি প্রকিউরমেন্ট এবং লিগাল বিভাগের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর।

আরো দেখুন
সদস্য

জনাব এম আনিসুল হক, এফ সি এম এ

জনাব এম আনিসুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনান্স বিভাগের একজন এমবিএ । তিনি দীর্ঘ ১৮ বছর দেশী এবং বহুজাতিক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে বিভিন্ন পদে যেমন চিফ একাউন্টেন্ট, জেনারেল ম্যানেজার, গ্রুপ সিএফও এবং ফাইনান্স কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি কস্ট এবং ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্ট হিসেবে কর্মরত। ---------------------- তিনি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টস অব বাংলাদেশের একজন ফেলো এবং কনসালটেন্ট।

আরো দেখুন
সদস্য

অধ্যাপক ডাঃ খুরশিদ তালুকদার

ডাঃ খুরশিদ তালুকদার একজন সিনিয়র শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ, একাডেমিসিয়ান এবং জনস্বাস্থ্য গবেষক, যার ক্লিনিক্যাল মেডিসিন, স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নয়ন এবং কমিউনিটি ভিত্তিক এডভোকেসিতে ৩০ বছরের বেশী অভিজ্ঞতা রয়েছে। তাঁর ২৫ বছরের অধিক সময় বাংলাদেশে এবং ১১ বছর যুক্তরাজ্যের এনএইচএস-এ কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে, যা তাঁকে সীমিত সম্পদ এবং পর্যাপ্ত সম্পদের পরিবেশে শিশু স্বাস্থ্যের যতেœর উপর একটি বিরল দ্বৈত দৃষ্টিভঙ্গি ও অভিজ্ঞতা অর্জনে সহায়তা করেছে।

বর্তমানে তিনি ঢাকার গার্মেন্টস শিল্প অঞ্চলে নিম্ম আয়ের জনগোষ্ঠীকে সেবা প্রদানকারী একটি সম্পূর্ণ অলাভজনক ও জনহিতকর প্রতিষ্ঠান আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালে গবেষণা পরিচালক ও শিশুরোগ বিভাগে অধ্যাপক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তাঁর নেতৃত্বে মা ও শিশু স্বাস্থ্যের উন্নয়নের জন্য প্রাথমিক স্বাস্থ্যসেবা সরবরাহে প্রমাণ ও অবহিতকরণ কৌশলগুলিকে একীভূত করার উপর দৃষ্টি নিবদ্ধ করে।

ডাঃ খুরশিদ মায়ের বুকের দুধ খাওয়ানোর বিষয়ে জাতীয়ভাবে স্বীকৃত একজন বিশেষজ্ঞ পরামর্শক, তিনি বাংলাদেশ ব্রেষ্টফিডিং ফাউন্ডেশনের একজন ট্রাষ্টি এবং ইনফ্যান্ট এন্ড ইয়ং চাইল্ড ফিডিং (আইওয়াইসিএফ) জোটের সক্রিয় সদস্য। তিনি আন্তর্জাতিক মাতৃদুগ্ধ জার্নালসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক জার্নালে প্রকাশিত গবেষণাসহ হাসপাতাল ভিত্তিক কাউন্সেলিং প্রোগ্রাম, নীতি উন্নয়ন এবং জাতীয় প্রশিক্ষণ উদ্যোগের নেতৃত্ব প্রদান করেন।

তিনি বাংলাদেশে অপ্রয়োজনীয় সিজারিয়ান ডেলিভারী কমাতে বিল মিলিন্ডা গেট্স ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে মাল্টি-হাসপাতাল (২০২১-২০২৩) উদ্যোগের নেতৃত্ব দেন। তিনি শৈশব যক্ষা রোগ বিষয়ে জাতীয় পর্যায়ে পদক্ষেপ বাস্তবায়নে অংশগ্রহণ করেন, বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার নেতৃত্বে নির্দেশিকা উন্নয়নে অবদান রাখেন এবং শিশুর যক্ষা ওয়ার্কিং গ্রæপে অংশগ্রহণ করেন।

ডাঃ তালুকদার বিশ^ স্বাস্থ্য সংস্থার অর্থায়নে টিবি রিচ প্রোগ্রামের প্রকল্প পরিচালক ছিলেন, যে প্রোগ্রামে মোবাইল এক্সরে ইউনিট ব্যবহার করে ৬০০,০০০ গার্মেন্টস কর্মীকে টিবি রোগের জন্য স্ক্রিনিং করা হয় - পেশাগত স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে এটি একটি অগ্রগামী মডেল। তাঁর কাজে ন্যায্যতা, প্রমান ভিত্তিক অনুশীলন এবং বাংলাদেশের স্বাস্থ্যসেবা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার প্রতি গভীর অঙ্গীকার প্রতিফলিত হয়।

আরো দেখুন
সদস্য

জনাব এম হাবিবুল বাসিত

জনাব এম হাবিবুল বাসিত, শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে মার্কেটিং-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ন্যাদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এক্সিকিউটিভ ডেভেলপমেন্ট হতে মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট এন্ড ফিজিক্যাল ডিস্ট্রিবিউশনে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা অর্জন করেন। তার দীর্ঘ বর্নিল কর্মজীবনে তিনি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আর্করোমা বাংলাদেশ লিমিটেড, চিফ অপারেটিং অফিসার, রহিম আফরোজ একুমুলেটসর লিমিটেড হিসেবে গুরুত্বর্পূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি টরন্টো কানাডায় স্ট্রিপ-টেক লিমিটেড এ কাজ করেছেন। এছাড়াও জনাব বাসিত রেকিট বেনকাইজার বাংলাদেশে সেলস ডাইরেক্টর, নিউজিল্যান্ড মিল্ক প্রোডাক্টস এ ন্যালনাল সেলস ম্যানেজার এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।

আরো দেখুন
সদস্য

অধ্যাপক (ডাঃ) সালেহ আহমেদ

অধ্যাপক (ডাঃ) সালেহ আহমেদ ঢাকা মেডিকেল কলেজের গ্রাজুয়েট এবং একজন বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ, যিনি চক্ষু বিষয়ে এফ সি পি এস এবং এফ আই সি এস ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তিনি ভিট্রিও রেটিনা সার্জারী এবং ফেকো সার্জারীর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তিনি জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনষ্টিটিউটের প্রথম ভিট্রিও রেটিনার অধ্যাপক এবং সেখানে ভিট্রিও রেটিনা বিভাগ প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অবদান রেখেছেন। তিনি তার সহানুভুতিশীল আচরনের জন্য সহকর্মী এবং রুগীদের কাছে বিশেষভাবে সমাদৃত।

আরো দেখুন
bn_BDBN