আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের চেয়ারম্যান দেশ বরেণ্য শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম কিউ-কে তালুকদার। তিনি শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান এবং এর পক্ষে কাজ করার জন্য এবং শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করার পক্ষে কার্যক্রমের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তার অবিচল প্রচেষ্টা বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নয়নে অনেক অবদান রেখেছে। তিনি ‘বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মাতুয়াইল, ঢাকা-এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। এ প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। তিনি বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিশেষ করে শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান সংক্রান্ত সরকারী নীতিমালা প্রণয়ণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। অধ্যাপক তালুকদার বাংলাদেশ ব্রেষ্ট-ফিডিং ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান কাজ হল মায়েদের বিভিন্ন প্রকার পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে তাদের শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান করানো এবং মাতৃদুগ্ধ পান করানোর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়ক পরিবেশ গড়তে অবদান রাখা। অধ্যাপক তালুকদার জাতীয় পর্যায়ে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির পরামর্শ কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে যুক্ত। ২০১৩ সালে মাতৃ-দুগ্ধ বিকল্প কোড (ঈড়ফব ড়ভ ইৎবধংঃ গরষশ ঝঁনংঃরঃঁঃব) কার্যকরী করতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।
আরো দেখুন
আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতালের চেয়ারম্যান দেশ বরেণ্য শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ও জাতীয় অধ্যাপক ডাঃ এম কিউ-কে তালুকদার। তিনি শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান এবং এর পক্ষে কাজ করার জন্য এবং শিশুদের পুষ্টি নিশ্চিত করার পক্ষে কার্যক্রমের জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তার অবিচল প্রচেষ্টা বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টির উন্নয়নে অনেক অবদান রেখেছে। তিনি ‘বাংলাদেশ সরকারের অর্থায়নে পরিচালিত শিশু-মাতৃ স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট, মাতুয়াইল, ঢাকা-এর প্রতিষ্ঠাতা পরিচালক। এ প্রতিষ্ঠানটি শিশুদের স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও গবেষণার উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখছে। তিনি বাংলাদেশের শিশুদের স্বাস্থ্য ও পুষ্টি বিশেষ করে শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান সংক্রান্ত সরকারী নীতিমালা প্রণয়ণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। অধ্যাপক তালুকদার বাংলাদেশ ব্রেষ্ট-ফিডিং ফাউন্ডেশনের (বিবিএফ) এর প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান। এ প্রতিষ্ঠানের প্রধান কাজ হল মায়েদের বিভিন্ন প্রকার পরামর্শ ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রমের মাধ্যমে তাদের শিশুদের মাতৃদুগ্ধ পান করানো এবং মাতৃদুগ্ধ পান করানোর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়ক পরিবেশ গড়তে অবদান রাখা। অধ্যাপক তালুকদার জাতীয় পর্যায়ে মাতৃ ও শিশু স্বাস্থ্য এবং পুষ্টির পরামর্শ কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে যুক্ত। ২০১৩ সালে মাতৃ-দুগ্ধ বিকল্প কোড (ঈড়ফব ড়ভ ইৎবধংঃ গরষশ ঝঁনংঃরঃঁঃব) কার্যকরী করতে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেন।
জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন একজন দুরদৃষ্টি সস্পন্ন সফল ব্যবসায়ী। জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন সেন্টার ফর ওমেন এন্ড চাইল্ড হেল্থ এর অন্যতম প্রধান সদস্য। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং বিভাগ হতে অনার্সসহ স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়ন শেষে ১৯৮৫ সালে তিনি ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তী বছর গুলোতে তিনি তার মেধা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা যেমনঃ রেডিমেড গার্মেন্টস, রিয়াল এস্টেট, ক্যামিকেলস, ব্যবসায়িক যন্ত্রপাতি এবং মেশিন সরবরাহ, ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদিতে প্রভূত উন্নতি সাধন করেন। জনাব মনির তার সৎ এবং পরিচ্ছন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য দেশে একজন সম্মানিত ব্যবসায়ী হিসেবে সুপরিচিত। তিনি তার কাজে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব এবং নিপুনতার ছাপ রাখছেন। তার দুরদর্শিতা ও সঠিক দিক নির্দেশনার জন্য শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড দেশে আবাসন শিল্পে একটি অনন্য উচ্চতায় আরোহন করেছে এবং একটি অনুকরণীয় নাম। জনাব মনির দেশের বেসরকারি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অনন্য দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী এস টি এস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এস টি এস গ্রুপ দেশে আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন এভার কেয়ার (পূর্বের এপ্যোলো হাসপাতাল), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা এবং ডিপিএস এস টি এস স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। এছাড়া তিনি ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড এর স্পন্সর ডাইরেক্টর এবং শান্তা সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। জনাব মনির তার সামাজিক দায়বদ্ধতায় অত্যন্ত সচেতন এবং এ দায়কদ্ধতার জন্যই তিনি সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠি বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য একটি জনহিতকর ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল গড়ে তুলেন। এ হাসপাতালটি আশুলিয়া এলাকায় অল্প খরচে উচুঁ মানের চিকিৎসা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। জনাব খন্দকার মনির বিভিন্ন সামাজিক গ্রুপ যেমন ঢাকা ক্লাব লিমিটেড, গুলশান ক্লাব লিমিটেড, উত্তরা ক্লাব লিমিটেড এবং কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের সদস্য। তিনি একজন ভ্রমণ পিপাসু ব্যক্তি এবং তিনি পৃথিবীর বিভন্ন প্রান্ত ভ্রমণ করেছেন।
আরো দেখুন
জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন একজন দুরদৃষ্টি সস্পন্ন সফল ব্যবসায়ী। জনাব খন্দকার মনির উদ্দিন সেন্টার ফর ওমেন এন্ড চাইল্ড হেল্থ এর অন্যতম প্রধান সদস্য। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একাউন্টিং বিভাগ হতে অনার্সসহ স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন। বিশ্ববিদ্যালয় অধ্যয়ন শেষে ১৯৮৫ সালে তিনি ব্যবসায়িক কার্যক্রম শুরু করেন। পরবর্তী বছর গুলোতে তিনি তার মেধা ও পরিশ্রমের মাধ্যমে বিভিন্ন ব্যবসা যেমনঃ রেডিমেড গার্মেন্টস, রিয়াল এস্টেট, ক্যামিকেলস, ব্যবসায়িক যন্ত্রপাতি এবং মেশিন সরবরাহ, ব্যাংকিং, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ইত্যাদিতে প্রভূত উন্নতি সাধন করেন। জনাব মনির তার সৎ এবং পরিচ্ছন্ন ব্যবসায়িক কার্যক্রমের জন্য দেশে একজন সম্মানিত ব্যবসায়ী হিসেবে সুপরিচিত। তিনি তার কাজে সর্বোচ্চ পেশাদারিত্ব এবং নিপুনতার ছাপ রাখছেন। তার দুরদর্শিতা ও সঠিক দিক নির্দেশনার জন্য শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড দেশে আবাসন শিল্পে একটি অনন্য উচ্চতায় আরোহন করেছে এবং একটি অনুকরণীয় নাম। জনাব মনির দেশের বেসরকারি স্বাস্থ্য ও শিক্ষা খাতে অনন্য দৃষ্টান্ত সৃষ্টিকারী এস টি এস গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ব্যবস্থাপনা পরিচালক। এস টি এস গ্রুপ দেশে আন্তর্জাতিক মান সম্পন্ন এভার কেয়ার (পূর্বের এপ্যোলো হাসপাতাল), ইন্টারন্যাশনাল স্কুল ঢাকা এবং ডিপিএস এস টি এস স্কুল প্রতিষ্ঠা করে। এছাড়া তিনি ঢাকা ব্যাংক লিমিটেড এর স্পন্সর ডাইরেক্টর এবং শান্তা সিকিউরিটিজ লিমিটেড এর ব্যবস্থাপনা পরিচালক। জনাব মনির তার সামাজিক দায়বদ্ধতায় অত্যন্ত সচেতন এবং এ দায়কদ্ধতার জন্যই তিনি সমাজের পশ্চাৎপদ জনগোষ্ঠি বিশেষ করে নারী ও শিশুদের জন্য একটি জনহিতকর ও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান আশুলিয়া নারী ও শিশু হাসপাতাল গড়ে তুলেন। এ হাসপাতালটি আশুলিয়া এলাকায় অল্প খরচে উচুঁ মানের চিকিৎসা সেবার অনন্য দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। জনাব খন্দকার মনির বিভিন্ন সামাজিক গ্রুপ যেমন ঢাকা ক্লাব লিমিটেড, গুলশান ক্লাব লিমিটেড, উত্তরা ক্লাব লিমিটেড এবং কুর্মিটোলা গলফ ক্লাবের সদস্য। তিনি একজন ভ্রমণ পিপাসু ব্যক্তি এবং তিনি পৃথিবীর বিভন্ন প্রান্ত ভ্রমণ করেছেন।
জনাব খন্দকার জামিল উদ্দিন একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও হকি ফেডারেশনের সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত।
আরো দেখুন
জনাব খন্দকার জামিল উদ্দিন একজন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী এবং বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড ও হকি ফেডারেশনের সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত।
জনাব সাইফ খন্দকার সি ডব্লিউ সি এইচ এর বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর সদস্য। তিনি একজন সম্ভাবনাময় প্রতিশ্রুতিশীল উদ্যেক্তা। তিনি টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিবিএ ডিগ্রী এবং মর্যাদপূর্ণ রথমেন স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। জনাব সাইফ একজন সার্টিফায়েড প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট প্রফেশনাল। তিনি শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর পরিচালক। তার নেতৃত্বে শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড স্ট্র্যাটেজিক মার্কেটিং, ব্রান্ডিং এবং পরিচালন দক্ষতায় এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি তার কার্যক্ষেত্রে সমসাময়িক প্রযুক্তি ও বেষ্ট প্র্যাকটিস এর সন্নিবেশ ঘটিয়ে কাজ করেন। তার দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তার জন্য শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড নিজেকে গুন, মান ও ডিজাইনে তার প্রতিযোগীদের থেকে অনন্য অবস্থানে নিয়ে গেছে। তিনি শান্তা এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর চেয়ারম্যান।
আরো দেখুন
জনাব সাইফ খন্দকার সি ডব্লিউ সি এইচ এর বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর সদস্য। তিনি একজন সম্ভাবনাময় প্রতিশ্রুতিশীল উদ্যেক্তা। তিনি টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় হতে বিবিএ ডিগ্রী এবং মর্যাদপূর্ণ রথমেন স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট, টরন্টো বিশ্ববিদ্যালয় হতে এমবিএ ডিগ্রী অর্জন করেন। জনাব সাইফ একজন সার্টিফায়েড প্রজেক্ট ম্যানেজমেন্ট প্রফেশনাল। তিনি শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর পরিচালক। তার নেতৃত্বে শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড স্ট্র্যাটেজিক মার্কেটিং, ব্রান্ডিং এবং পরিচালন দক্ষতায় এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি তার কার্যক্ষেত্রে সমসাময়িক প্রযুক্তি ও বেষ্ট প্র্যাকটিস এর সন্নিবেশ ঘটিয়ে কাজ করেন। তার দক্ষতা ও বুদ্ধিমত্তার জন্য শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড নিজেকে গুন, মান ও ডিজাইনে তার প্রতিযোগীদের থেকে অনন্য অবস্থানে নিয়ে গেছে। তিনি শান্তা এ্যাসেট ম্যানেজমেন্ট লিমিটেড এর চেয়ারম্যান।
জনাব মোঃ মুজিবুর রহমান সি ডব্লিউ সি এইচ এর বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর সদস্য সচিব এবং ট্রেজারার। জনাব মুজিব দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ দেশী এবং বহুজাতিক সনামধন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে কাজ করছেন। তিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত। শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্রথম থেকে তিনি এর কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত এবং বর্তমানে তিনি প্রকিউরমেন্ট এবং লিগাল বিভাগের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর।
আরো দেখুন
জনাব মোঃ মুজিবুর রহমান সি ডব্লিউ সি এইচ এর বোর্ড অব ট্রাষ্টিজ এর সদস্য সচিব এবং ট্রেজারার। জনাব মুজিব দীর্ঘ ৪০ বছর যাবৎ দেশী এবং বহুজাতিক সনামধন্য বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে কাজ করছেন। তিনি রিয়েল এস্টেট ব্যবসার সাথে সক্রিয়ভাবে সম্পৃক্ত। শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্রথম থেকে তিনি এর কার্যক্রমের সাথে সম্পৃক্ত এবং বর্তমানে তিনি প্রকিউরমেন্ট এবং লিগাল বিভাগের এক্সিকিউটিভ ডাইরেক্টর।
জনাব এম আনিসুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনান্স বিভাগের একজন এমবিএ । তিনি দীর্ঘ ১৮ বছর দেশী এবং বহুজাতিক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে বিভিন্ন পদে যেমন চিফ একাউন্টেন্ট, জেনারেল ম্যানেজার, গ্রুপ সিএফও এবং ফাইনান্স কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি কস্ট এবং ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্ট হিসেবে কর্মরত। তিনি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টস অব বাংলাদেশের একজন ফেলো এবং কনসালটেন্ট।
আরো দেখুন
জনাব এম আনিসুল হক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফাইনান্স বিভাগের একজন এমবিএ । তিনি দীর্ঘ ১৮ বছর দেশী এবং বহুজাতিক স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠানে সুনামের সাথে বিভিন্ন পদে যেমন চিফ একাউন্টেন্ট, জেনারেল ম্যানেজার, গ্রুপ সিএফও এবং ফাইনান্স কন্ট্রোলার হিসেবে কাজ করেছেন। বর্তমানে তিনি কস্ট এবং ম্যানেজমেন্ট একাউন্টেন্ট হিসেবে কর্মরত। তিনি ইনস্টিটিউট অব কস্ট এন্ড ম্যানেজমেন্ট একাউন্টস অব বাংলাদেশের একজন ফেলো এবং কনসালটেন্ট।
অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার একজন সফল শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ যিনি শিশুরোগ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯১ সালে রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সাজর্নস গ্লাসগো হতে ডিপ্লোমা ইন চাইল্ড হেল্থ ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর তিনি ১৯৯৩ সালে একই কলেজ হতে এম আর সি পি ডিগ্রী অর্জন করেন। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদায় যেমন শিশু রেজিস্ট্রার, এডেনব্রুক হাসপাতাল, কেমব্রিজ ইউ কে, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং সহকারী অধ্যাপক আই সি এম এইচ- এ কাজ করছেন। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য আর্টিকেল প্রকাশ করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার/কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করেছেন এবং অসংখ্য লেখা উপস্থাপন করেছেন। তার শিশুরোগ বিষয়ের পান্ডিত্য তার সহর্মীদের নিকট অনেক সমাদৃত। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ রুগীমুখী চিকিৎসায় বিশ্বাসী এবং উচুমানের সেবা নিশ্চিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। শিশু বিকাশ, এডোলেসেন্ট হেল্থ এবং শিশু স্বাস্থ্য রক্ষায় তিনি আগ্রহ নিয়ে কাজ করেন।
আরো দেখুন
অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার একজন সফল শিশুরোগ বিশেষজ্ঞ যিনি শিশুরোগ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখে চলেছেন। তিনি ১৯৮৮ সালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হতে এমবিবিএস ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ১৯৯১ সালে রয়েল কলেজ অব ফিজিশিয়ানস এন্ড সাজর্নস গ্লাসগো হতে ডিপ্লোমা ইন চাইল্ড হেল্থ ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর তিনি ১৯৯৩ সালে একই কলেজ হতে এম আর সি পি ডিগ্রী অর্জন করেন। কর্মজীবনে তিনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ পদমর্যাদায় যেমন শিশু রেজিস্ট্রার, এডেনব্রুক হাসপাতাল, কেমব্রিজ ইউ কে, সহকারী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এবং সহকারী অধ্যাপক আই সি এম এইচ- এ কাজ করছেন। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ তালুকদার জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক বিভিন্ন মেডিকেল জার্নালে অসংখ্য আর্টিকেল প্রকাশ করেন। তিনি দেশে এবং বিদেশে বিভিন্ন সেমিনার/কনফারেন্স এ অংশগ্রহণ করেছেন এবং অসংখ্য লেখা উপস্থাপন করেছেন। তার শিশুরোগ বিষয়ের পান্ডিত্য তার সহর্মীদের নিকট অনেক সমাদৃত। অধ্যাপক (ডাঃ) খুরশীদ রুগীমুখী চিকিৎসায় বিশ্বাসী এবং উচুমানের সেবা নিশ্চিতে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। শিশু বিকাশ, এডোলেসেন্ট হেল্থ এবং শিশু স্বাস্থ্য রক্ষায় তিনি আগ্রহ নিয়ে কাজ করেন।
জনাব এম হাবিবুল বাসিত, শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে মার্কেটিং-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ন্যাদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এক্সিকিউটিভ ডেভেলপমেন্ট হতে মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট এন্ড ফিজিক্যাল ডিস্ট্রিবিউশনে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা অর্জন করেন। তার দীর্ঘ বর্নিল কর্মজীবনে তিনি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আর্করোমা বাংলাদেশ লিমিটেড, চিফ অপারেটিং অফিসার, রহিম আফরোজ একুমুলেটসর লিমিটেড হিসেবে গুরুত্বর্পূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি টরন্টো কানাডায় স্ট্রিপ-টেক লিমিটেড এ কাজ করেছেন। এছাড়াও জনাব বাসিত রেকিট বেনকাইজার বাংলাদেশে সেলস ডাইরেক্টর, নিউজিল্যান্ড মিল্ক প্রোডাক্টস এ ন্যালনাল সেলস ম্যানেজার এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
আরো দেখুন
জনাব এম হাবিবুল বাসিত, শান্তা হোল্ডিংস লিমিটেড এর প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে মার্কেটিং-এ স্নাতকোত্তর ডিগ্রী লাভ করেন। পরবর্তীতে তিনি ন্যাদারল্যান্ডস ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট ফর এক্সিকিউটিভ ডেভেলপমেন্ট হতে মার্কেটিং ম্যানেজমেন্ট এন্ড ফিজিক্যাল ডিস্ট্রিবিউশনে স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা অর্জন করেন। তার দীর্ঘ বর্নিল কর্মজীবনে তিনি ম্যানেজিং ডাইরেক্টর আর্করোমা বাংলাদেশ লিমিটেড, চিফ অপারেটিং অফিসার, রহিম আফরোজ একুমুলেটসর লিমিটেড হিসেবে গুরুত্বর্পূর্ণ দায়িত্ব পালন করেন। তিনি টরন্টো কানাডায় স্ট্রিপ-টেক লিমিটেড এ কাজ করেছেন। এছাড়াও জনাব বাসিত রেকিট বেনকাইজার বাংলাদেশে সেলস ডাইরেক্টর, নিউজিল্যান্ড মিল্ক প্রোডাক্টস এ ন্যালনাল সেলস ম্যানেজার এবং ব্রিটিশ আমেরিকান টোবাকোতে গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করেন।
অধ্যাপক (ডাঃ) সালেহ আহমেদ ঢাকা মেডিকেল কলেজের গ্রাজুয়েট এবং একজন বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ, যিনি চক্ষু বিষয়ে এফ সি পি এস এবং এফ আই সি এস ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তিনি ভিট্রিও রেটিনা সার্জারী এবং ফেকো সার্জারীর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তিনি জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনষ্টিটিউটের প্রথম ভিট্রিও রেটিনার অধ্যাপক এবং সেখানে ভিট্রিও রেটিনা বিভাগ প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অবদান রেখেছেন। তিনি তার সহানুভুতিশীল আচরনের জন্য সহকর্মী এবং রুগীদের কাছে বিশেষভাবে সমাদৃত।
আরো দেখুন
অধ্যাপক (ডাঃ) সালেহ আহমেদ ঢাকা মেডিকেল কলেজের গ্রাজুয়েট এবং একজন বিশিষ্ট চক্ষু বিশেষজ্ঞ, যিনি চক্ষু বিষয়ে এফ সি পি এস এবং এফ আই সি এস ডিগ্রী অর্জন করেছেন। তিনি ভিট্রিও রেটিনা সার্জারী এবং ফেকো সার্জারীর জন্য বিশেষভাবে পরিচিত। তিনি জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনষ্টিটিউটের প্রথম ভিট্রিও রেটিনার অধ্যাপক এবং সেখানে ভিট্রিও রেটিনা বিভাগ প্রতিষ্ঠায় বিশেষ অবদান রেখেছেন। তিনি তার সহানুভুতিশীল আচরনের জন্য সহকর্মী এবং রুগীদের কাছে বিশেষভাবে সমাদৃত।